Primary School Job Circular 2022: বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদে ন্যস্ত প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের আওতাধীন বিভিন্ন উপজেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত সহকারী শিক্ষকের শূন্য পদে এবং জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিইডিপি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট সহকারী শিক্ষক পদে অস্থায়ীভাবে নিয়োগের জন্য বাংলাদেশের নাগরিক ও বান্দরবান পার্বত্য জেলার স্থায়ী বাসিন্দাদের (পুরুষ/মহিলাদের) নিকট হতে নিম্নলিখিত নির্দেশনা/শর্তানুযায়ী স্ব-হস্তে লিখিত দরঘাপ্ত পুনরায় আহবান করা যাচ্ছে।আরো সরকারি বেসরকারি চাকরির খবর আপডেট পেতে ভিজিট করুন priojob.com।
চাকরির ধরন | সরকারি চাকরি |
জেলা নাম | উল্লেখিত জেলা |
প্রতিষ্ঠানের দাতা নাম | প্রাথমিক বিদ্যালয়ে |
ওয়েবসাইট | www.bhdc.gov.bd |
পদ সংখ্যা | ০২ টি |
খালি পদ | ২৮১ জন |
শিক্ষাগত যোগ্যতা | স্নাতক/ সমমানের ডিগ্রি |
আবেদন ঠিকানা | বরাবর, চেয়ারম্যান বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ |
আবেদনের শেষ তারিখ |
১২ মে, ২০২২ |
আবেদনের মাধ্যম | ডাকযোগে |
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ ২০২২
পদের নামঃ সহকারি শিক্ষক (প্রাথমিক বিদ্যালয়)
পদ সংখ্যাঃ ৯৫ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ স্নাতক/ সমমানের ডিগ্রি।
বেতন স্কেলঃ ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা।
পদের নামঃ সহকারি শিক্ষক (প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়)
পদ সংখ্যাঃ ১৮৬ টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ স্নাতক/ সমমানের ডিগ্রি।
বেতন স্কেলঃ ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা
আবেদনের পদ্ধতিঃ প্রার্থীকে স্বহস্তে লিখে ডাকযোগে আবেদন করতে হবে। আবেদনপত্রের সাথে পূর্ণ জীবন বৃত্তান্ত, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ পত্র, সদ্য তোলা ৪ কপি পাসপোর্ট সাইজ রঙিন ছবি, জাতীয় পরিচয় পত্রের অনুলিপি সংযুক্ত করে দিতে হবে। আবেদনপত্রটি আগামী ১২/০৫/২০২২ তারিখ বিকাল ৫ টার মধ্যে নিম্নের ঠিকানায় প্রেরণ করতে হবে।
আবেদনের ঠিকানা
বরাবর,
চেয়ারম্যান
বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ।
অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তিটি বিস্তারিত দেখুনঃ
Primary School Job Circular 2022
শর্তাবলীঃ
চেয়ারম্যান, বান্দরবন পার্বত্য জেলা পরিষদ বরাবর স্ব-হস্তে লিখিত/পূরণকৃত সরকারি চাকরি আবেদনপত্র আগামী ১২/০৫/২০২২ খ্রিঃ তারিখের বিকাল । ৫.০০ টার মধ্যে অফিস চলাকালীন সময়ে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ কার্যালয়ে পৌঁছাতে হবে। উক্ত তারিখ/সময়ের পরে সরাসরি ডাকযোগে বা অন্যকোন উপায়ে প্রাপ্ত দরখাপ্ত গ্রহণ করা হবেনা।
আবেদনকারী যে উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা তার প্রার্থীতা উক্ত উপজেলার অনুকূলে নির্ধারিত হবে এবং তার নিয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম তদানুযায়ী নিয়ন্ত্রিত হবে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯- এ বর্ণিত প্রক্রিয়া অনুযায়ী নির্বাচিত প্রার্থীকে নিজ উপজেলায় নিয়োগের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। এ পরিষদের স্মারক নং: ২৯.৩৫,০৩০০.০০৩.৩৬.২৯৫.১৯-১৩২, তারিখ: ২৭/০১/২০২১ খ্রিঃমূলে যারা ইতোপূর্বে নির্ধারিত
শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদসহ আবেদন করেছে তাদের পুনরায় আবেদন করা প্রয়োজন নেই। কোভিড-১৯ এর কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/বোর্ড বন্ধ থাকায় পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ না হওয়ার কারণে যারা ঐসময় শিক্ষাগতযোগ্যতা সনদ পায়নি এবং বর্তমানে সনদ প্রাপ্ত হয়েছে তাদেরকে পুনরায় আবেদন করতে হবে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯ অনুযায়ী মেধা ক্রমানুসারে নির্বাচিত প্রার্থীদের দ্বারা প্রথমে (উপজেলাভিত্তিক) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক’ এর শূন্যপদসমূহ পূরণ করা হবে। মেধা তালিকার অবশিষ্ট প্রার্থী দ্বারা জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট সহকারী শিক্ষক এর পদসমূহ পূরণ করা হবে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ
বিবাহিত মহিলা প্রার্থীগণ আবেদনে তাদের স্বামী অথবা পিতার স্থায়ী ঠিকানায় আবেদন করতে পারবেন। তবে এ দুটি স্থায়ী ঠিকানার মধ্যে তিনি যেটি আবেদনে উল্লেখ করবেন তার প্রার্থিতা সেই উপজেলার কোটায় বিবেচিত হবে। ২৫/০২/২০২১ খ্রিস্টাব্দে প্রার্থীর বয়স ২১-৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে শুধুমাত্র মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বছর হবে। বয়স নিরূপণের ক্ষেত্রে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।
অসত্য/ভুয়া তথ্য সংবলিত/ত্রুটিপূর্ণ/অসম্পূর্ণ আবেদনপত্র কোন কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে বাতিল বলে গণ্য হবে। প্রার্থী কর্তৃক দাখিলকৃত/প্রদত্ত কোন তথ্য বা কাগজপত্র নিয়োগ কার্যক্রম চলাকালে যে কোন পর্যায়ে বা নিয়োগ প্রাপ্তির পরেও অসত্য/ভুয়া প্রমাণিত হলে তার দরখাস্ত/নির্বাচন/নিয়োগ বাতিল করা হবে এবং মিথ্যা/ভুয়া তথ্য সরবরাহ করার জন্য তার বিরুদ্ধে আইনগত/প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পোষ্য কোটার প্রার্থীদের ক্ষেত্রে আবেদনপত্রের সাথে অবশ্যই পোষা কোটার স্বপক্ষে সংশ্লিষ্ট উপজেলা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক প্রদত্ত সনদ দাখিল করতে হবে। এর ব্যত্যয় হলে তার প্রার্থীতা পোষ্য কোটায় বিবেচনা করা হবে না। ৯) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯ এর ব্যাখ্যা অনুযায়ী “পোষা” অর্থ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োজিত আছেন বা ছিলেন এমন শিক্ষকের অবিবাহিত সন্তান,
যিনি উক্ত শিক্ষকের উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল আছেন বা তিনি জীবিত থাকলে বা চাকরিতে থাকলে সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল থাকতেন এবং উক্ত শিক্ষকের বিধবা স্ত্রী বা বিপত্নীক স্বামী বা তালাকপ্রাপ্ত কন্যা যিনি উক্ত শিক্ষকের উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল ছিলেন বা ক্ষেত্রমতে, তিনি জীবিত থাকলে অনুরূপভাবে নির্ভরশীল থাকতেন শুধুমাত্র তারাই পোষ্য কোটার প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত হবে। কোটার প্রার্থীগণ স্ব-স্ব আবেদনপত্রের খামের শিরোভাগে লাল কালিতে কোটার নাম, পুরুষ/মহিলা প্রার্থী এবং উপজেলার নাম লিখতে হবে।