বিসিএস প্রিলিমিনারি বাংলাদেশ বিষয়াবলি
⏺প্রাকৃতিক সম্পদ
➡কৃষি কাজের জন্য সর্বাপেক্ষা উপযোগী মাটি-পলি মাটি।
➡বাংলাদেশের মোট কৃষি জমির পরিমান কত-২,০৪,৮৪,৫৬১ একর।
➡বাংলাদেশের মোট চাষাবাদযোগ্য জমির পরিমান কত-১,৭৭,৭১,৩৩৯ একর।
➡বাংলাদেশে চাষের অযোগ্য চাষের জমির পরিমান কত-২৭,১৩,২২২ একর।
➡বাংলাদেশের প্রধান অর্থকরী ফসল -পাট।
➡বাংলাদেশের দ্বিতীয় অর্থকরী ফসল -চা।
➡বিশ্বে ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান-তৃতীয়।
➡পাট উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের স্থান – দ্বিতীয় ।
➡সবচেয়ে বেশী পাট উৎপন্ন হয়-ফরিদপুর।
➡রবি শস্য বলতে বুঝায়-শীতকালীন শস্যকে।
➡খরিপ শস্য বলতে বুঝায়-গ্রীষ্মকালীন শস্যকে।
➡বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কৃষিখাতের অবদান কত- ২১.৯১%।
➡বাংলাদেশের শস্য ভান্ডার বলা হয় কোন জেলাকে-বরিশাল।
➡বাংলাদেশে বানিজ্যিকভাবে প্রথম কখন চা চাষ করা হয়-১৯৫৪ সালে।
➡গম গবেষণা কেন্দ্র কোন জেলায় অবস্থিত-দিনাজপুর।
➡বাংলদেশের প্রথম চা বাগান কোনটি-সিলেটের মালনিছড়া।
➡সবচেয়ে বেশী চা জন্মে কোন জেলায় – মৌলভীবাজার জেলায়।
➡বাংলাদেশের চা গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত- মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে।
➡বাংলাদেশে মোট চা বাগানের সংখ্যা কত- ১৫৯ টি।
➡বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশী রেশম উৎপন্ন হয়-চাঁপাই নবাবগঞ্জে।
➡বাংলাদেশ রেশম বোর্ড অবস্থিত-চাঁপাই নবাবগঞ্জে।
➡বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী তামাক জন্মে – রংপুরে।
➡বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী তুলা জন্মে -যশোরে।
➡বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প কোনটি-তিস্তা বাধ প্রকল্প।
➡বাংলাদেশে ধান গবেষনা কেন্দ্রের সংক্ষিপ্ত নাম -BRRI, গাজিপুর।
➡BADC বলতে বুঝায়-বাংলাদেশে কৃষি উন্নয়ন সংস্থা (Bangladesh Agricultural Development Corporation)
➡জুটন আবিস্কার করেন -ডঃ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল্লাহ।
➡বাংলাদেশে মাথাপিছু আবাদী জমির পরিমান -০.১৪ একর।
➡সর্বশেষ কৃষিশুমারী অনুষ্ঠিত হয়-২০০৮ সালে।
➡সরকার কৃষকের স্বার্থে সার আমদানী নিষিদ্ধ করেছে -এসএসপি
➡বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয় -১৯৭১ সালে।
➡বাংলাদেশে কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউট তার কার্যক্রম শুরু করে -১৯৭৩ সালে।
➡বাংলাদেশে সর্বাপেক্ষা বেশী পাওয়া যায় -কৃষ্ণ বঙ্গ জাতের ছাগল
➡ভারতের বিহার রাজ্যের যমুনা পাড়ের ছাগল বংশধর বাংলাদেশে পরিচিত- রাম ছাগল।
➡মহিষ প্রজনন খামার -বাগেরহাট।
➡বাংলাদেশ গবাদি পশু গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত-ঢাকার সাভারে।
➡বাংলাদেশ কেন্দ্রিয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার
অবস্থিত-সাভারে।
➡দেশে বর্তমানে ভেটেরেনারী কলেজ চালু রয়েছে -৪টি।
➡ছাগল উন্নয়ন খামার -সিলেটের টিলাগড়ে।
➡প্রানিজ আমিষের প্রধান উৎস -মাছ।
➡বাংলাদেশে সরকারী মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হ্যাচারী ও খামার আছে-৮৬টি।
➡বাংলাদেশের স্বাদু পানিতে মাছের প্রজাতির সংখ্যা -২৭০।
➡বর্তমানে সমুদ্র উপকুল থেকে পাওয়া যায় মোট মৎস্য উৎপাদনের শতকরা ভাগ-২৭ ভাগ।
➡চিংড়ি চাষ কর আইন কবে প্রণীত হয়- ১৯৯২ সালে।
➡বাংলাদেশে সামুদ্রিক জলাশয়ের মোট আয়তন -১,৬৬,০০০ বর্গ কি.মি।
➡বাংলাদেশের একমাত্র মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউট অবস্থিত-ময়মনসিংহ।
➡চিংড়ি মাছের উপর গবেষণা হয় -খুলনার পাইকগাছায়।
➡বাংলাদেশের মৎস্য আইনে সেন্টিমিটারের কম হলে রুই (কার্প) জাতীয় মাছ ধরা নিষেধ-২৩ সেন্টিমিটার।
➡বঙ্গোপসাগরের মৎস্য চারণ ক্ষেত্র -চারটি।
➡নিমগ্ন মহাগহবর -একটি মৎস্যচারণ ক্ষেত্র।
➡রেনু পোনা কখন ছাড়ে-বর্ষাকালে।
➡বাংলাদেশের প্রধান প্রাণিজ সম্পদ-মাছ।
পুকুরে মাছ বাচে না- ইলিশ।
➡সবচেয়ে বেশি ধান হয়- ময়মনসিংহে
➡ধান উৎপাদনে শীর্ষদেশ- চীন
➡চাল রপ্তানিতে শীর্ষদেশ- থাইল্যান্ড
➡বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটউট- বিরি(BRRI), জয়দেবপুরে
➡বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটউট- বারি(BARI), জয়দেবপুর
➡সংকলন – মোস্তাফিজার মোস্তাক